লন্ডনের নাইন এলমস বিজনেস শহরে দুটি নতুন আবাসিক ভবনের মাঝামাঝি থেকে ৩৫ মিটার উপরে অবস্থিত স্কাই পুলে গেলে আপনার মনে হবে আকাশের মধ্যে সাঁতার কাটছেন।
২৫ মিটার দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে স্বচ্ছ আউটডোর পুলটি এইচএল আর্কিটেক্টস ডিজাইন করেছিলেন। এটি অ্যাক্রিলিক থেকে তৈরি এবং ১ লাখ ৪৮ হাজার গ্যালন জল ধরে রাখতে পারে। চিত্তাকর্ষক স্কাই পুলটি এম্বেসি গার্ডেনের কেন্দ্রস্থল, নাইন এলামস এবং ব্যাটারেসিয়া পাওয়ার স্টেশন পুনর্গঠন অঞ্চলে একটি নতুন বাড়ির বিকাশ। এটি যখন খোলা হবে, পরের মাসে স্কাই পুল সমস্ত ব্রিটেনের স্নানের জন্য সর্বাধিক একচেটিয়া জায়গা দখল করে নিবে।
দুটি নতুন আবাসিক ভবনের মধ্যে এটির নকশা করা এবং স্থাপন করা আরও চ্যালেঞ্জ ছিল। প্রকৌশলী এবং কর্মীরা সহনীয় মাত্রার এক ইঞ্চি সহনশীল ছিলেন।
স্কাই পুল দুটি বিল্ডিংয়ের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেছে। এইচএল আর্কিটেক্টসের মতে, এটি উভয় প্রান্তে কঠোরভাবে সংযুক্ত নয়, জল-আঁট অখণ্ডতা বজায় রেখে এটি একপাশ থেকে অন্য দিকে স্লাইড করতে পারে।
দূতাবাস উদ্যানের বিকাশকারী বাল্যমোরের চেয়ারম্যান বলেন, স্কাই পুলের দৃষ্টিভঙ্গিটি নির্মাণ ও প্রকৌশল সক্ষমতাতে সীমানা ঠেকানোর ইচ্ছা থেকেই উদ্ভূত হয়েছিল। ইকোওয়ার্ড বাল্যমোর এমন কিছু করতে চেয়েছিলেন যা আগে কখনও হয়নি। আমরা ডিজাইনের সমস্ত দিকে সীমানা দিতে চাই, আকাশপুলের স্বচ্ছ কাঠামোটি গত দশক ধরে প্রযুক্তিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির ফলাফল। পুলটির অভিজ্ঞতাটি সত্যই অনন্য হবে।
কয়েক হাজার বছরের পুরোনো এক প্রাচীন ধর্মীয় পাণ্ডুলিপি, যা ‘ডেড সী স্ক্রল’ নামে বিখ্যাত, তা কিভাবে লেখা হয়েছিল, সেই রহস্য উন্মোচন করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন একদল গবেষক, যাদের একজন বাংলাদেশি। যে পার্চমেন্ট বা চামড়ার কাগজের ওপর এই পাণ্ডুলিপি লেখা হয়েছে, তা প্রায় সাত মিটার দীর্ঘ। প্রায় ৭০ বছর আগে জেরুজালেমের কাছে এক গুহায় এক আরব বেদুইন এই পার্চমেন্ট খুঁজে পান একটি বয়ামের ভেতর। এতদিন পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছিল এই পাণ্ডুলিপির পুরোটাই একজনের হাতে লেখা।
কিন্তু নেদারল্যান্ডসের গ্রুনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই পাণ্ডুলিপির লেখা বিশ্লেষণ করে দেখতে পান, একজন নয়, আসলে দুজন মিলে এই পাণ্ডুলিপিটি লিখেছেন। গবেষণাটি চালান এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন গবেষক ম্লাদেন পপোভিচ, মারুফ ঢালি এবং ল্যাম্বার্ট শমেকার।
মারুফ ঢালি একজন বাংলাদেশি গবেষক, যিনি এখন তার পিএইচডি গবেষণা করছেন গ্রুনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার গবেষণার ক্ষেত্র হচ্ছে মূলত কম্পিউটার বেজড ইমেজ প্রসেসিং এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি তাদের গবেষণার বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন।
তিনি বলছেন, বিশ্বে প্রাচীন কোন পাণ্ডুলিপির বিশ্লেষণে এই প্রথম সফলভাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাচীন টেক্সট বিশ্লেষণে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এই ব্যবহার এখন এ ধরণের গবেষণার ক্ষেত্রে এক নতুন মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিল বলে মনে করা হচ্ছে।
ডেড সী স্ক্রলে কি আছে?
১৯৪০ এবং ১৯৫০ এর দশকে বেশ কিছু প্রাচীন পাণ্ডুলিপি খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরে ডেড সীর আশেপাশে। এগুলো মূলত পার্চমেন্ট বা গোটানো চামড়ার ওপর লেখা পাণ্ডুলিপি। হিব্রু হরফে লেখা এই পার্চমেন্ট মূলত প্রাচীন বাইবেল সম্পর্কিত কিছু ধর্মীয় টেক্সট। কিছু টেক্সট আরামেইক এবং গ্রিক ভাষাতেও লেখা। এগুলো খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকের বলে মনে করা হয়। মারুফ ঢালি জানান, এরকম স্ক্রল বা পাণ্ডুলিপির হাজার হাজার ছিন্নভিন্ন অংশ সেখানে পাওয়া গেছে। তবে এরমধ্যে সবচেয়ে বড় স্ক্রলটি ছিল সাত মিটার দীর্ঘ। একজন বেদুইন জেরুজালেমের কাছে এক গুহায় একটি বয়ামের ভেতর এটি পেয়েছিলেন। এটি ‘ইসাইয়াহ স্ক্রল’ নামেও পরিচিত। ইসাইয়াহ ইহুদীদের একজন নবী।
ডেড সী স্ক্রলের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে এই ‘ইসাইয়াহ স্ক্রল।’ এটিতে ৫৪টি কলামের লেখা দুটি ভাগে বিভক্ত, কিন্তু এই দুই ভাগের লেখা প্রায় হুবহু একই রকম।
এই পাণ্ডুলিপিকে ঘিরে অনেক রহস্যের এখনো মীমাংসা হয়নি। বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টের সবচেয়ে প্রাচীনতম সংস্করণ এতে লিপিবদ্ধ আছে বলে মনে করা হয়।
মারুফ ঢালি বলেন, “এতদিন পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছিল যে দ্য গ্রেট ইসাইয়াহ স্ক্রল
আসলে একজনের হাতেই লেখা। গত ৭০ বছর ধরে বিশেষজ্ঞরা সেটাই মনে করতেন। কিন্তু আমাদের গবেষণায় আমরা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি, এটি একজনের নয়, আসলে দুজনের হাতে লেখা। ”
তিনি বলেন, “আমাদের গবেষণায় আমরা দেখেছি, প্রথম ২৭টি কলাম একজনের লেখা, পরের ২৭টি কলাম আরেকজনের লেখা। তবে যেটা বোঝা যায়, একজন আরেকজনের লেখার স্টাইল হুবহু কপি করার চেষ্টা করেছে। কাজেই প্রথম ২৭টি কলামের সঙ্গে পরের ২৭ টি কলামের হুবহু মিল।”
“এটি খালি চোখে ধরা কঠিন। কিন্তু আপনি যখন খুব ম্যাক্রো লেভেলে, খুব জিওমেট্রিক স্ট্রাকচারে, ম্যাথম্যাটিক্যাল এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স রিলেটেড মডেলিং দিয়ে পরীক্ষা করবেন, তখন দেখবেন, এখানে আসলে একটা ক্লিয়ার সেপারেশন আছে। এটা আসলে দুজনের লেখা, একজনের না।”
যে প্রযুক্তি দিয়ে গবেষণাটি চালানো হয় :
নেদারল্যান্ডসের গ্রুনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা মূলত এমন এক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে এই গবেষণায় ব্যবহার করেন, যেটি দিয়ে প্যাটার্ন চিহ্নিত করা যায়। তারা ডেড সী স্ক্রলের একটি হিব্রু হরফ ‘আলেফ’ বিশ্লেষণ করেন, যে হরফটি ঐ স্ক্রলে পাঁচ হাজার বারের বেশি ব্যবহৃত হয়েছে।
গবেষকরা বলেছেন, ঐ টেক্সট যে কালি দিয়ে লেখা হয়েছে, তার অবশেষ তারা ডিজিটাল ইমেজে চিহ্নিত করতে পেরেছেন।
কাজটি কিভাবে করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা করলেন মারুফ ঢালি।
“আমরা পুরো পার্চমেন্টের লেখা কম্পিউটারে প্রসেস করলাম। এগুলো আসলে আরমেইক ভাষায় লেখা, তবে হিব্রু অক্ষরে। ভাষা আরমেইক, অক্ষর হিব্রু। বর্তমান পৃথিবীতে আসলে খুব বেশি মানুষ আরমেইক বলে না। কিন্তু প্রচুর মানুষ আছেন, যারা আরমেইক বলতে পারেন এবং পড়তে পারেন।”
তিনি বলেন, ডকুমেন্টগুলো যেহেতু অনেক পুরোনো, তাই অনেক লেখা নষ্ট হয়ে গেছে। এই ডকুমেন্ট থেকে মেইন ক্যারেক্টার বের করাটা তাদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। তারা কিছু পড়তে পারছিলেন, কিছু পারছিলেন না।
“আমরা যদি হিব্রু নাও জানি, বুঝতে পারি কোথায় লেখা, আর কোথায় ডকুমেন্টের ব্যাকগ্রাউণ্ড। কাজেই আমরা একটা কম্পিউটার প্রোগ্রাম ডেভেলপ করি, এই প্রোগ্রামকে আমরা শেখাই ,কিভাবে লেখা পড়তে হয়। কম্পিউটার আসলে লেখার অর্থ জানে না, কিন্তু সে জানে কিভাবে পড়তে হয়। এভাবেই আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কাজে লাগিয়েছি।”
কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কিভাবে ধরতে পারলো যে এই ডেড সী স্ক্রল দুজনের হাতে লেখা?
মারুফ ঢালি বলেন, “আমরা যখন লিখি, তখন আমাদের লেখা হাতের ফ্লেক্সিবিলিটি এবং কব্জির মুভমেন্ট দ্বারা নির্ধারিত হয়। আপনার কব্জির মটর মুভমেন্ট অনেক কিছু নির্ধারণ করে। এই জিনিসটাকেই আমরা একটা কম্পিউটারের ম্যাথম্যাটিকাল
মডেলে নিয়ে এসেছি। ”
“আমরা প্রতিটি ক্যারেক্টারের অ্যাঙ্গেল ডিস্ট্রিবিউশন পরিমাপ করেছি। এরপর আমরা আবার প্রতিটি ক্যারেক্টারকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে একটিকে আরেকটির ওপর বসিয়েও তুলনা করেছি, একটির সঙ্গে আরেকটির কতটা পার্থক্য। এভাবেই আমরা বুঝতে পারি, প্রথম ২৭টি কলামের সঙ্গে পরের ২৭টি কলামের পার্থক্য আছে। এটি আসলে দুজনের লেখা।”
তিনি বলেন, ব্যাংকের চেকে গ্রাহকের সই যেভাবে যাচাই করা হয়, এটা অনেকটা সেরকম। তবে দুজনের হাতের লেখা হলেও তাদের লেখায় অদ্ভুত সাদৃশ্য আছে, যেটা দেখে তারা মনে করছেন, এরা দুজন হয়তো ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। হয়তো তারা পিতা-পুত্র, বা শিক্ষক-ছাত্র, এরকম কোন সম্পর্ক।
মারুফ ঢালি বলেন, “ঐ সময় আসলে তো বেশি মানুষ লিখতে পারতো না। আমরা আসলে দুই হাজার তিনশো বা দুই হাজার চারশো বছর আগের কথা বলছি। তখন আসলে খুব অল্প কিছু মানুষ লিখতো। অল্প কিছু মানুষ একজন আরেকজনকে লিখতে শেখাতো। কাজেই একজনের লেখার স্টাইলের প্রতিফলন আরেকজনের লেখায় আছে।”
যে প্রযুক্তি এই গবেষকরা তৈরি করলেন, সেটা এখন কি কাজে লাগবে?
মারুফ ঢালি বলেন, “আমরা আসলে এমন একটা টুল ডেভেলপ করতে চাই, যেটা পক্ষপাতহীন, আনবায়াসড। গত ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে মানুষ বলে যাচ্ছে, ডেড সী স্ক্রল একই মানুষের লেখা। কেন এটা বলা হচ্ছে? কেউ না কেউ অবশ্যই এই লেখার মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখেছে।”
কিছুদিন আগেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন টলিউডের অভিনেত্রী রুক্মিণী মৈত্র। মুম্বাইয়ে শুটিং করতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হন তিনি। তাকে দ্রুত লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই মুহূর্তে রুক্মিণী আগের থেকে অনেকটাই সুস্থ।
সম্প্রতি রুক্মিণী ইন্সটাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। এছাড়াও রুক্মিণী বলেছেন, একজন করোনা রোগীকে সুস্থ করে তোলার জন্য প্রচুর প্লাজমার প্রয়োজন হয়। এই কারণে সকলের কাছে প্লাজমা দান করার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। তবে তার পাশাপাশি রুক্মিণী জানিয়েছেন, কারা কারা প্লাজমা দিতে পারবেন এবং প্লাজমা দান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
রুক্মিণী দীর্ঘদিন ধরেই দেবের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন। দেবের বোন রুক্মিণীর খুব ভালো বন্ধু। এই কারণেই দেবের বাড়িতে রুক্মিণীর অবাধ যাতায়াত ছিল। সেই সময় দেব শুভশ্রীর সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। পরবর্তীকালে এই সম্পর্ক ভেঙে যায়। দেব-শুভশ্রীর ব্রেক-আপের কয়েক মাস পরে দেবের সঙ্গে রুক্মিণীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। দেব রুক্মিণীর বিপদে সবসময়ই পাশে দাঁড়িয়েছেন। এমনকি টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে রুক্মিণীর অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু করার পেছনে দেবের ভূমিকা অন্যতম।
খুব শীঘ্রই বলিউডে অভষেক হচ্ছে রুক্মিণীর। কণিষ্ক শর্মা পরিচালিত অ্যাকশন থ্রিলার সিনেমা ‘সনক-হোপ আন্ডার সিজ’-এ বিদ্যুৎ জামওয়াল এর বিপরীতে অভিনয় করছেন রুক্মিণী। সিনেমাটি প্রযোজনা করছেন বিপুল অমৃতলাল শাহ ও জি স্টুডিও।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক রাজধানী দুবাইয়ে দেশীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান আহমদ ইসহাক মুহাম্মদ ট্রাভেল এজেন্সির যাত্রা শুরু হয়েছে।
২৬ এপ্রিল সোমবার প্রতিষ্ঠানটির স্পন্সর আহমদ ইসহাক মুহাম্মদ নাছের আল বেলুচি ফিতা কেটে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু করেন।
এ সময় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ রাঙ্গুনিয়া রাহাতিয়া দরবার শরিফের শাহজাদা মাওলানা মুহাম্মদ ওবাইদুল মুস্তফা নাইইমী। বিশেষ অতিথি ছিলেন- ব্যাংকার, লেখক ও সাংবাদিক আলহাজ মোহাম্মদ আব্দুল হক, সাংবাদিক মো. ওবাইদুল হক মানিক, আহমদ টাইপিং সেন্টারের মালিক ছৈয়্যদ মুহাম্মদ দিদারুল আজিম, মোহাম্মদ ইকবাল, মো. জাহেদ হায়দার, ইন্জনিয়ার মুসতাক, ইন্জিনিয়ার মন্নান, জাকের, সাইমন, খালেদ, রহমান, হামিদ, রাসেদ প্রমুখ। প্রতিষ্ঠানটি থেকে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ইন্ডিয়া, ইমারাতসহ সব দেশের টিকিট, ভিজিট ভিসা ও প্রবাসী বাঙালিদের বিভিন্ন রকম সুযোগ দেয়া হবে।
প্রাচীন এক ধর্মীয় হিব্রু পাণ্ডুলিপি ঘিরে দীর্ঘদীনের এক বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছেন বাংলাদেশি গবেষক মারুফ ঢালি। এতদিন ধরে ভাবা হতো যে, পাণ্ডুলিপিটি কেবল একজনই লিখেছেন। কিন্তু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে পাণ্ডুলিপির লেখাগুলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে ঢালি দেখিয়েছেন যে, আদতে দেখতে একইরকম হলেও পাণ্ডুলিপিটি লিখেছেন দু’জন ব্যক্তি।
ঢালি যে পাণ্ডুলিপিটি নিয়ে কাজ করেছেন সেটি একটি বিখ্যাত ‘ডেড সি স্ক্রল’— পশ্চিম তীরে মৃত সাগরের উত্তর তীরে এইন ফ্রেশকার নিকটে জুডিয়ান মরুভূমির কামরান গুহা এবং ইসরাইলের ‘কেভ অব হরর’-এ পাওয়া প্রাচীন ইহুদি ও হিব্রু ধর্মীয় পাণ্ডুলিপি। এসব স্ক্রলের সংখ্যা প্রায় এক হাজার। হিব্রু বাইবেলের সবচেয়ে প্রাচীনতম পাণ্ডুলিপি এগুলো। এর মধ্যে কোনো কোনোটির বয়স খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী থেকে খ্রিস্টাব্দ দ্বিতীয় শতাব্দী পর্যন্ত। কারা বা কতজন ব্যক্তি এসব পাণ্ডুলিপি লিখেছেন তা এখনো অজানা। তবে ঢালি ও তার সহকর্মীদের নতুন আবিষ্কার সে রহস্য উন্মোচনে নতুন সম্ভাবনা গড়ে তুলেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত লাইভসাইন্সের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ঢালি ও তার সহকর্মীরা যে পাণ্ডুলিপিটি নিয়ে কাজ করেছেন তার নাম ‘ইসাইয়াহ স্ক্রল’। লম্বায় এটি প্রায় সাত মিটার দীর্ঘ। প্রায় ৭০ বছর আগে জেরুজালেমের কাছে কামরান গুহায় একটি বয়ামের ভেতর এক আরব বেদুইন এটি খুঁজে পান। নেদারল্যান্ডসের গ্রুনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গবেষকের—ম্লাদেন পপোভিচ ও ল্যাম্বার্ট শমেকার— সঙ্গে মিলে স্ক্রলটির নতুন রহস্য উন্মোচন করেছেন ঢালি। বিশ্ববিদ্যালয়টির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিভাগে কম্পিউটার-ভিত্তিক ইমেজ প্রসেসিং ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে পিএইচডি গবেষণা করছেন ঢালি।
গবেষণা প্রতিবেদনে লেখা হয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে দেখা গেছে যে, ডেড সি স্ক্রলটি একজন নয়, দু’জন লিখেছেন। কিন্তু তাদের লেখা খালি চোখে দেখতে একইরকম লাগে। এ থেকে ধারণা করা হচ্ছে যে, হয়তো দু’জন লেখক একইরকম প্রশিক্ষণ পেয়েছিলেন।
গবেষণাটির প্রধান গবেষক ম্লাদেন পপোভিচ। তিনি গ্রুনিগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের হিব্রু বাইবেল ও প্রাচীন ইহুদিবাদ বিষয়ক অধ্যাপক।
তিনি লাইভসায়েন্সকে বলেন, আমরা প্রত্যেকটি স্ক্রল মাইক্রো পর্যায়ে বিশ্লেষণ করার দুয়ার উন্মোচন করেছি। সবগুলো ডেড সি স্ক্রল নতুন করে গবেষণার সুযোগ তৈরি করেছি। এ থেকে আমরা কী ধরণের পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করছি সে সম্পর্কে নতুন ধারণা পেতে পারি।
তেল আবিব ইউনিভার্সিটির ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রাচীন হাতের লেখা বিশেষজ্ঞ শিয়া ফাইগেনবম জানান, এই প্রথম ইসাইয়াহ স্ক্রলের লেখার ধরণ শনাক্তে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।
যেভাবে রহস্য উন্মোচন করলেন ঢালি
ইসাইয়াহ স্ক্রলের লেখক সংখ্যা নিয়ে বেশ আগে থেকেই বিতর্ক রয়েছে। অনেক গবেষকই দাবি করেছিলেন পাণ্ডুলিপিটি দু’জন লিখেছেন। সে দাবির পক্ষেই প্রমাণ জোগাড় করেছেন ঢালি। এ জন্য ‘বাইনারাইজেশন’ নামে পরিচিত নতুন একটি এলগিরদম তৈরি করেন তিনি। এলগরিদমটি ডিজাইন করার সময় সেটিকে প্রাণীর চামড়া বা প্যাপিরাসের কালির লেখায় পার্থক্য ধরতে শেখানো হয়। এই এলগরিদম ব্যবহার করে পাণ্ডুলিপিটির লেখার মধ্যে সূক্ষ্ম তারতম্য শনাক্ত করা গেছে যা খালি চোখে ধরা পড়ে না।
ঢালি এমন একটি কৃত্রিম নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরি করেন যেটিকে ‘ডিপ লার্নিং’ পদ্ধতি ব্যবহার করে প্রশিক্ষিত করে তোলা যাবে। এই নিউরাল নেটওয়ার্ক পাণ্ডুলিপিতে মূল কালির চিহ্নগুলো রেকর্ড করার পর সেগুলোকে ডিজিটাল ছবিতে রূপ দেওয়া হয়।
গ্রুনিনগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক অধ্যাপক ল্যাম্বার্ট শমেকার বলেন, এটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ, কেননা প্রাচীন কালির চিহ্ন একজন ব্যক্তির পেশির-গতিবিধি সুনির্দিষ্টভাবে শনাক্ত করতে পারে।
নিউরাল নেটওয়ার্কটির বিশ্লেষণে বেরিয়ে এসেছে যে, ইসাইয়াহ স্ক্রলের ৫৪টি কলামের মধ্যে এমন কিছু সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে যার ভিত্তিতে কলামগুলোকে দুইটি দলে বিভক্ত করা যায়। এই বিশ্লেষণের পর ঢালি ধারণা করেন, পাণ্ডুলিপিটি হয়তো একাধিক ব্যক্তি লিখেছেন। তার ধারণার উপর ভিত্তি করে শোমেকার নিজেও আলাদাভাবে লেখাগুলো বিশ্লেষণ করেন। তাতেও একই ফল আসে। পরবর্তীতে আরো কিছু পরীক্ষা-নীরিক্ষা শেষে তারা জানান, বিশ্লেষণ করা ৫৪টি কলামের মধ্যে ২৭টি লিখেছেন একজন ব্যক্তি ও বাকি ২৭টি লিখেছেন আরেকজন।
অস্ট্রেলিয়ায় নির্মিত হবে বৃহত্তম রেডিও টেলিস্কোপ
অস্ট্রেলিয়ায় বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও টেলিস্কোপ নির্মাণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে দেশটির সরকার। স্কয়ার কিলোমিটার অ্যারে নামের এ প্রকল্প দেশটির ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া রাজ্যের মারচিসন অঞ্চলে নির্মাণ হচ্ছে। দেশটির জ্যোতির্বিদদের মহাকাশ গবেষণায় আরও নিখুঁত তথ্য দেবে পৃথিবীর বৃহত্তম নতুন এই রেডিও টেলিস্কোপ। পাশাপাশি ১০ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে তিন শতাধিক নির্মাণকর্মীর কর্মসংস্থান হবে বলে আশাবাদী দেশটির সরকার।
সম্প্রতি দেশটির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সরকারের নতুন এ পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন এক বিবৃতিতে বলেন, এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩৮৭ মিলিয়ন অস্ট্রেলীয় ডলার। আর এই বিনিয়োগের মূলে থাকছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণার উন্নয়ন। একই প্রকল্পের আওতায় আরও প্রায় ৬৪ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে একটি সুপারকম্পিউটার কেন্দ্র নির্মাণেরও কথা রয়েছে।
কাতার সরকার-নির্ধারিত হোটেলগুলোতে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে বাংলাদেশসহ ছয় দেশ থেকে আগত যাত্রীদের
ভারতে করোনা সংকট তীব্রতর হওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে আসা যাত্রীদের কোয়ারেন্টিনের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাতার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। এর ফলে বাংলাদেশ থেকে দেশটিতে যেতে ইচ্ছুক লোকজনকে কোয়ারেন্টিনের সময়কালের জন্য নতুন করে হোটেল বুকিং দিতে হবে।
কাতার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২৯ এপ্রিল থেকে যাঁরা বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার ছয়টি দেশ থেকে আসছেন, তাঁদেরকে কাতার সরকার-নির্ধারিত কিছু হোটেলে ১০ দিনের জন্য কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। অপর দেশগুলো হলো ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও ফিলিপাইন।
সরকার-নির্ধারিত হোটেলগুলো ছাড়া অন্য কোনো হোটেলে বাংলাদেশিরা কোয়ারেন্টিনের জন্য বুকিং দিতে পারবেন না। গতকাল মঙ্গলবার রাতে কাতারে হোটেল কোয়ারেন্টিন সমন্বয়কারী কর্তৃপক্ষ ডিসকভার কাতারের ওয়েবসাইটে এই নির্দেশনা প্রকাশ করা হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, বাংলাদেশসহ ছয় দেশ থেকে যেসব যাত্রী আগে থেকে কাতারে নতুন নির্ধারিত হোটেলগুলোর বাইরে অন্য হোটেল বুকিং দিয়েছিলেন, তাঁদের সেই বুকিং ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। বুধবার থেকে যাঁরা কাতারে আসবেন, তাঁদের প্রত্যেককে নির্ধারিত ফ্লাইটের আগে কাতারের কোয়ারেন্টিন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ই-মেইলে নতুন হোটেলের নাম জানিয়ে দেওয়া হবে। যাত্রীর মেইলে পাঠানো নির্দেশনা অনুসারে তাঁকে নির্ধারিত হোটেলগুলো থেকে যেকোনো একটি হোটেলে রুম বুকিং দিতে হবে।
তবে এ ক্ষেত্রে হোটেল বুকিংয়ের সময় অর্থ পরিশোধ করতে হবে। আর আগের বুকিংয়ের অর্থ ১৫ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া হবে।
এর আগে কাতার কর্তৃপক্ষ ঘোষণা দেয়, বাংলাদেশসহ ছয়টি দেশ থেকে কাতারে এলে ১০ দিনের জন্য হোটেলে কোয়ারেন্টিনে থাকা বাধ্যতামূলক। এমনকি এই ছয় দেশ থেকে আসা যাত্রীদের মধ্যে যাঁরা ইতিমধ্যে করোনা টিকার দুই ডোজ নিয়েছেন বা করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়েছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই বাধ্যতামূলক ১০ দিনের হোটেল কোয়ারেন্টিন প্রযোজ্য হবে।
কাতারে সাধারণত করোনা টিকার দুই ডোজ গ্রহণকারী এবং করোনায় আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের হোটেলে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হয় না। তবে আপাতত এই ছয় দেশ থেকে আসা কেউই সেই সুবিধা পাবেন না। পাশাপাশি এই ছয় দেশ থেকে আসার সময় ফ্লাইটের আগের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে করোনা টেস্ট করে নেগেটিভ সনদ সঙ্গে রাখতে বলা হয়েছে।
কাতারে বর্তমানে ৬০টির বেশি হোটেলে বিদেশফেরত লোকজনকে কোয়ারেন্টিনে থাকতে হচ্ছে। এই কোয়ারেন্টিন সময়ের খরচ হোটেলভেদে সর্বনিম্নœ৫০ হাজার থেকে কয়েক লাখ টাকা পর্যন্ত।
ভরা বর্ষার মেঘ কালো। শরতের মেঘ প্রায় সাদা। আবার মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাদা মেঘের রঙও হালকা থেকে ঘন হয়। মেঘের এই রং বদলানোর রহস্য কী?
মেঘের রং নির্ভর করে তার ভেতরের পানির বিন্দুগুলো কত বড় তার ওপর
মেঘের রং নির্ভর করে তার ভেতরের পানির বিন্দুগুলো কত বড় তার ওপর। নদীনালা, খালবিল, সমুদ্রের পানি সূর্যের তাপে বাষ্প হয়ে ওপরে উঠে যায়। ঊর্ধ্বাকাশে ঠান্ডায় বাষ্প জমে খুব ছোট ছোট পানির বিন্দুতে পরিণত হয়। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এই পানির বিন্দু মিলে মেঘের জন্ম।
মেঘের পানির বিন্দুগুলো এত ছোট ও হালকা যে বাতাসের অণুর ক্রমাগত ধাক্কায় এগুলো আকাশে ভেসে থাকে। আকাশে ভেসে থাকার সময়ও মেঘের পানির বিন্দুগুলো সব সময় বাষ্পীভূত হয়ে কিছুটা ওপরে উঠে যায় এবং আবার ঘন হয়ে মেঘে রূপান্তরিত হয়। এ জন্যই লক্ষ করলে দেখা যাবে, আকাশে মেঘের আকার ক্রমাগত পরিবর্তিত হয়। সাদা মেঘের পানির বিন্দুগুলো স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো। অর্থাৎ এগুলো চারদিকে সূর্যের আলোর প্রতিসরণ, প্রতিফলন ও বিচ্ছুরণ ঘটায়, যেমন ঘটায় বরফ বা তুষার।
সাদা মেঘের পানির বিন্দুগুলো স্বচ্ছ স্ফটিকের মতো
যেহেতু মেঘ সূর্যের আলোর সবগুলো রংই সমভাবে ছড়িয়ে দেয়, তাই মেঘে প্রতিফলিত আলো সূর্যের আলোর মতোই সাদা দেখায়। সে জন্যই হালকা মেঘ সাদা রঙের হয়। কিন্তু যখন মেঘের ভেতরের পানির বিন্দুগুলো ভারী হয়ে বৃষ্টির ধারায় নেমে আসার উপক্রম হয় তখন মেঘ কালো রং ধারণ করে। কারণ, পানির বিন্দুগুলো এত পুরু হয়ে ওঠে যে এর মধ্য দিয়ে সূর্যের আলো আসতে পারে না। তখন চারপাশের উজ্জ্বল আকাশের বিপরীতে সেই মেঘ ঘন কালো দেখায়। কালো মেঘে বৃষ্টি হয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের বিপর্যয়কর পরিণতি ঠেকাতে কাজ করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করেন এমন বিজ্ঞানী ও গবেষকরা এরই মধ্যে সবাইকে ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন। জলবায়ু বাঁচাতে সমুদ্রতলে তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কিছু ছবি তুলে ধরেছে রয়টার্স।
গবেষণার কাজে জেদ্দার ‘রেড সি’ পর্যবেক্ষণ করছেন একজন বিজ্ঞানী।
অস্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ডের লিজার্ড আইল্যান্ডের একটি গবেষণাকেন্দ্রে সাগরের নিচে প্রবালপ্রাচীর পর্যবেক্ষণ করছেন দুইজন গবেষক।
সৌদি আরবের জেদ্দায় অস্ট্রেলীয় এক গবেষক ডুবসাঁতারের সময় খুঁজে পেয়েছেন সাগরে পরিত্যাক্ত একটি যন্ত্র।
অস্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ড উপকূলে লিজার্ড দ্বীপের একটি গবেষণা কেন্দ্রে কাজ করার সময় হিনরেইনস সাগরের তলদেশ থেকে একটি পরিত্যাক্ত নোঙ্গর সরাচ্ছেন এক গবেষক ও তার ছাত্র।
স্ট্রেলিয়ার কুইনসল্যান্ডের লিজার্ড আইল্যান্ডের একটি গবেষণাকেন্দ্রে সাগরের উপরে বায়ুমণ্ডল পর্যবেক্ষণ করছেন দুইজন গবেষক।
জেদ্দার ‘রেড সি’র নিচে প্রবালপ্রাচীরের উপর দিয়ে সাঁতরে যাচ্ছে একটি মাছ।
We use cookies to optimize our website and our service.
Functional
Always active
The technical storage or access is strictly necessary for the legitimate purpose of enabling the use of a specific service explicitly requested by the subscriber or user, or for the sole purpose of carrying out the transmission of a communication over an electronic communications network.
Preferences
The technical storage or access is necessary for the legitimate purpose of storing preferences that are not requested by the subscriber or user.
Statistics
The technical storage or access that is used exclusively for statistical purposes.The technical storage or access that is used exclusively for anonymous statistical purposes. Without a subpoena, voluntary compliance on the part of your Internet Service Provider, or additional records from a third party, information stored or retrieved for this purpose alone cannot usually be used to identify you.
Marketing
The technical storage or access is required to create user profiles to send advertising, or to track the user on a website or across several websites for similar marketing purposes.