বিআইডাব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক বলেছেন, চেষ্টা চলছে যে কতগুলো ছোট ফেরি আছে এগুলো সচল রাখা। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরিঘাটও সচল রাখতে হচ্ছে। এই চ্যানেল দিয়ে লঞ্চ কিন্তু চলাচল করছে।
পাশাপাশি স্পীডবোটও চলাচল করতে পারছে। পলি আসা বন্ধ করা সম্ভব নয়। জনসাধারণকে অনুরোধ করবো শিমুলিয়া ঘাটে যদি বেশি চাপ পড়ে যায় তাহলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ঘাট ব্যবহার করার জন্য। এভাবে কষ্ট করতে হবে। আশাকরি, শিগগির একটু সুন্দর একটি ব্যবস্থা চালু করবো।
বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে নৌরুটের চ্যানেলে খনন কাজের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, চলাচলের জন্য লৌহজং টার্নিং, চাইনিজ চ্যানেল অপশন আছে। একটি চ্যানেল পলিতে ভরে গেলে আবার ড্রেজারের স্থান পরিবর্তন করতে হচ্ছে। ড্রেজারের স্থান পরিবর্তন করা খুব কষ্টসাধ্য। জনসাধারণকে সাথে থাকতে হবে, নৌ পরিবহন ব্যবস্থা একেবারে যাতে বন্ধ না হয় ক্ষুদ্র পরিসরেও যাতে চালু থাকে।