জাতীয় আয় বৃদ্ধিতে পর্যটন খাতের অবদানের স্বীকৃতি, করোনায় কর্মহীন পর্যটন শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের পুনর্বাসনে প্রণোদনা প্রদান, ছাঁটাই বন্ধ ও চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে গতকাল ২৯ জুন ২০২০, সোমবার, বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটে সেগুন বাগীচাস্ত ভ্যানগার্ড মিলনায়তনে “বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। “বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর আহবায়ক মোহা: রাশেদুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সভায় বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত পর্যটন জোটের চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব বুলবুল, বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরাস এসোসিয়েশনের চেয়রম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর, সংগঠনিক সম্পাদক খালেকুজ্জামান লিপন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশনের পরিচালক কিশোর রায়হান, বাংলাদেশ সেফ ইউনিটি এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সংগঠনের যুগ্ম আহবায়ক আহসান হাবিব শেফ প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বৃহত্তম কর্মসংস্থানের খাত হল পর্যটন শিল্প। বাংলাদেশের জাতীয় আয় বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস পর্যটন। গত অর্থ বছরে পর্যটন শিল্প থেকে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জিত হয়েছে। দেশের মধ্যে প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ লক্ষ ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের চলাচল অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছে। প্রত্যক্ষভাবে ১৫ লক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ২৩ লক্ষসহ প্রায় ৪০ লক্ষ অর্ধদক্ষ-দক্ষ, অর্ধ শিক্ষিত-উচ্চ শিক্ষিত শ্রমিক-কর্মচারীর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে তাদের এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ২ কোটি মানুষের রুটি-রুজির ব্যবস্থা করেছে পর্যটন খাত। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক নৈসর্গকে পরিকল্পিত ভাবে উপস্থাপন আর পর্যটন খাতে কর্মরত দক্ষ শ্রমিকদের জীবনমান ও সেবা প্রদানের দক্ষতা বৃদ্ধি করলে এই খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির সাথে জাতীয় আয়ে পর্যটন শিল্পের ভুমিকা বহুগুন বৃদ্ধি পাবে। শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য সুনির্দিষ্ট মজুরি কাটামোর অনুপস্থিতি আর শ্রম আইনের যথার্থ প্রযোগ না থাকায় হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেষ্টুরেন্ট, ট্রাভেল এজেন্সী, ট্যুর অপারেটর, পর্যটক পরিবহনসহ পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন খাতের সাথে যুক্ত ৪০ লক্ষাধিক শ্রমিক-কর্মচারীদের অধিকাংশই করোনাকালে কর্মচ্যুত হয়ে, ন্যায্য মজুরি বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছে। অনেকে পেশা পরিবর্তনে বাধ্য হচ্ছে। পর্যটন শিল্পের বর্তমান কর্মীদের এই দুরাবস্থা ভবিষ্যতে মেধাবী ও দক্ষ কর্মীদের এই খাতে আসতে নিরুৎসাহিত করবে। যা পর্যটন শিল্পের বিকাশ সম্ভাবনা কে দারুনভাবে বাধাগ্রস্থ করবে। জাতীয় আয় বৃদ্ধিতে পর্যটন খাতের অবদানের স্বীকৃতি, করোনায় কর্মহীন পর্যটন শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের পুনর্বাসনে প্রণোদনা প্রদান, ছাঁটাই বন্ধ ও চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে গতকাল ২৯ জুন ২০২০, সোমবার, বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটে সেগুন বাগীচাস্ত ভ্যানগার্ড মিলনায়তনে “বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
“বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর আহবায়ক মোহা: রাশেদুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সভায় বক্তব্য রাখেন সম্মিলিত পর্যটন জোটের চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব বুলবুল, বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরাস এসোসিয়েশনের চেয়রম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর, সংগঠনিক সম্পাদক খালেকুজ্জামান লিপন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশনের পরিচালক কিশোর রায়হান, বাংলাদেশ সেফ ইউনিটি এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সংগঠনের যুগ্ম আহবায়ক আহসান হাবিব শেফ প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বৃহত্তম কর্মসংস্থানের খাত হল পর্যটন শিল্প।
বাংলাদেশের জাতীয় আয় বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস পর্যটন। গত অর্থ বছরে পর্যটন শিল্প থেকে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জিত হয়েছে। দেশের মধ্যে প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ লক্ষ ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের চলাচল অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছে। প্রত্যক্ষভাবে ১৫ লক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ২৩ লক্ষসহ প্রায় ৪০ লক্ষ অর্ধদক্ষ-দক্ষ, অর্ধ শিক্ষিত-উচ্চ শিক্ষিত শ্রমিক-কর্মচারীর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে তাদের এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ২ কোটি মানুষের রুটি-রুজির ব্যবস্থা করেছে পর্যটন খাত।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক নৈসর্গকে পরিকল্পিত ভাবে উপস্থাপন আর পর্যটন খাতে কর্মরত দক্ষ শ্রমিকদের জীবনমান ও সেবা প্রদানের দক্ষতা বৃদ্ধি করলে এই খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির সাথে জাতীয় আয়ে পর্যটন শিল্পের ভুমিকা বহুগুন বৃদ্ধি পাবে। শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য সুনির্দিষ্ট মজুরি কাটামোর অনুপস্থিতি আর শ্রম আইনের যথার্থ প্রযোগ না থাকায় হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট, রেষ্টুরেন্ট, ট্রাভেল এজেন্সী, ট্যুর অপারেটর, পর্যটক পরিবহনসহ পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন খাতের সাথে যুক্ত ৪০ লক্ষাধিক শ্রমিক-কর্মচারীদের অধিকাংশই করোনাকালে কর্মচ্যুত হয়ে, ন্যায্য মজুরি বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছে। অনেকে পেশা পরিবর্তনে বাধ্য হচ্ছে।

পর্যটন শিল্পের বর্তমান কর্মীদের এই দুরাবস্থা ভবিষ্যতে মেধাবী ও দক্ষ কর্মীদের এই খাতে আসতে নিরুৎসাহিত করবে। যা পর্যটন শিল্পের বিকাশ সম্ভাবনা কে দারুনভাবে বাধাগ্রস্থ করবে। নেতৃবৃন্দ পর্যটন শিল্পের ভবিষ্যত বিকাশকে নিশ্চিত করতেই এই খাতে প্রণোদনা দিয়ে এই শিল্পের সাথে যুক্ত দক্ষ শ্রমিক-কর্মচারীদের রক্ষা করার আহবান জানান।
প্রতিনিধি সভা থেকে মো: রাশেদুর রহমান কে আহবায়ক, আহসান হাবিব সেফ, ফারহানা ইয়াসমিন, মো: শামীম আহমেদ, সাহিদুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন, শরিফ আহমেদ, হোসাইন মোহাম্মদ আফজাল, খালেকুজ্জামান লিপন, মো: ইকবাল হোসেন কে যুগ্ম আহবায়ক এবং আহসান হাবিব বুলবুল কে সদস্য সচিব এবং ২০ জন নির্বাহী সদস্যসহ মোট ৩১ সদস্যের “বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর কেন্দ্রীয় কমিটি এবং মো: মুরাদ দেওয়ান সেফ কে আহবায়ক, রবিউল আউয়াল, মো: সালামত উল্লাহ, আরাফাত রুবেল, উমর ফারুক, আরিফ খান, নাজমুল ইসলাম, মো; সাজ্জাদ কে যুগ্ম আহবায়ক, খালেকুজ্জামান লিপন কে সদস্য সচিব ও ১২ জন নির্বাহী সদস্যসহ মোট ২১ সদস্যের “বাংলাদেশ ট্যুরিজম এন্ড হোটেলস ওয়ার্কাস-এমপ্লয়িজ ফেডারেশন” এর ঢাকা নগর কমিটি গঠিত হয়।