কানাডার ভূখন্ডে জন্মগ্রহণ করলেই কাউকে নাগরিকত্ব দিতে হবে এটিকে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব লাভের পদ্ধতির সুস্পষ্ট অপব্যবহার বলে মন্তব্য করেন কানাডার ইমিগ্রেশন শরণার্থী ও নাগরিকত্ব বিষয়ক ইনিস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অ্যান্ড্রু গ্রিফিথ ।
বার্থ ট্যুরিজম (বাচ্চা জন্ম দেওয়ার জন্য বেড়াতে আসা) ঠেকানোর লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন ব্যাক্তা ও সংস্থার পক্ষ থেকে প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ্য, বিশ্বের যে তিন ডজনেরও কম সংখ্যক দেশ জন্মস্থানের ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেওয়ার নীতি অনুসরণ করে কানাডা তার মধ্যে অন্যতম। অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনসহ কিছু দেশ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেসব দেশে জন্ম নেওয়া শিশুদের আপনাআপনি নাগরিকত্ব লাভের নীতি সংশোধন বা বর্জন করেছে।
একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, বৃটিশ কলাম্বিয়ার রিচমন্ড হাসপাতালে জন্ম হত্তয়া প্রতি চারটি শিশুর মধ্যে একজনের মা কানাডার বাইরের নাগরিক। জানা গেছে, বিতর্কিত বার্থ ট্যুরিজম’ সুবিধা ব্যবহার করে সন্তান প্রত্যাশি মায়েরা কানাডায় আসেন। কানাডায় শিশু জন্মদানের মধ্যদিয়ে তাদের নবজাতক শিশুর জন্য কানাডার পাসপোর্ট নিশ্চিত করার পাশাপাশি স্ট্যান্ডার্ড অভিবাসন প্রক্রিয়া বাদ দেওয়ার উদ্দেশ্যে এমনটি করেন।