আসছে পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখেই পরম যত্নে পশু লালন-পালনে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাঁদপুরের কচুয়ার খামারিরা।
গত বছর পশুর ভালো দাম পেলেও করোনার কারণে এবার কোরবানির ঈদ সামনে রেখে সঠিক মূল্য না পাওয়া নিয়ে চিন্তায় প্রহর কাটছে খামারিদের। আশঙ্কা রয়েছে লোকসানের।
গত বছর এ সময়টাতে উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা থাকলেও এবার তাদের দেখা না পাওয়ায় বিরাট লোকসানের শঙ্কায় আছেন তারা। ন্যায্য দাম না পেলে পথে বসতে হবে তাদের। কচুয়ায় মোট দুগ্ধ খামার রয়েছে ১২টি ও গরু মোটাতাজাকরণ খামার রয়েছে ১৫টি।
উপজেলার সর্ববৃহৎ গরুর খামারি কচুয়ার পালাখাল, গুলবাহার, সাচারসহ বিভিন্ন খামারের বড় আকারের গরু নিয়েও পড়েছেন বিপাকে। এখন পর্যন্ত ক্রেতার দেখা না পাওয়ায় আশঙ্কা করছেন লোকসানের।
কচুয়ার কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রতি বছর দু-একটি করে গরু প্রায় প্রতিটি পরিবারেই লালন-পালন করে থাকে। এ বছরেও কচুয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে ৫০ হাজার গরু মোটাতাজা করে কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য পালন করছে।
কচুয়ার কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রতি বছর দু-একটি করে গরু প্রায় প্রতিটি পরিবারেই লালন-পালন করে থাকে। এ বছরেও কচুয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে ৫০ হাজার গরু মোটাতাজা করে কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য পালন করছে।
খামারের শ্রমিকরা জানিয়েছেন, কোরবানির ঈদ কেন্দ্র করে গরু মোটাতাজা করতে তারা নির্ঘুম রাত পার করছেন। এখন পর্যন্ত কোনো পাইকারের দেখা মিলছে না। খামার মালিকরা যদি গরুর ন্যায্য দাম না পান, তা হলে তাদের শ্রম ও মজুরি পাওয়া নিয়ে সমস্যা হবে।
খামারি জীবন সাহা বলেন, ভারত থেকে গরু না এলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নুরুল ইসলাম জানান, কচুয়ার প্রতিটি গ্রামেই কৃষকরা গরু লালন-পালন করে থাকেন। এ রকম ছোট-বড় খামারি ও এর বাহিরে অসংখ্য মানুষের ভবিষ্যতে হানা দিয়েছে করোনার থাবা। তবে ইতিমধ্যে কচুয়ার কয়েকটি খামার পরিদর্শন করেছি এবং খামারিদের পরামর্শ দিয়েছি। তারা জানিয়েছেন, পাইকার না এলে তাদের পথে বসতে হবে।
খামারের শ্রমিকরা জানিয়েছেন, কোরবানির ঈদ কেন্দ্র করে গরু মোটাতাজা করতে তারা নির্ঘুম রাত পার করছেন। এখন পর্যন্ত কোনো পাইকারের দেখা মিলছে না। খামার মালিকরা যদি গরুর ন্যায্য দাম না পান, তা হলে তাদের শ্রম ও মজুরি পাওয়া নিয়ে সমস্যা হবে।
খামারি জীবন সাহা বলেন, ভারত থেকে গরু না এলে কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নুরুল ইসলাম জানান, কচুয়ার প্রতিটি গ্রামেই কৃষকরা গরু লালন-পালন করে থাকেন। এ রকম ছোট-বড় খামারি ও এর বাহিরে অসংখ্য মানুষের ভবিষ্যতে হানা দিয়েছে করোনার থাবা। তবে ইতিমধ্যে কচুয়ার কয়েকটি খামার পরিদর্শন করেছি এবং খামারিদের পরামর্শ দিয়েছি। তারা জানিয়েছেন, পাইকার না এলে তাদের পথে বসতে হবে।